শপথ নিলেন হাইকোর্টের ২১ বিচারপতি
প্রকাশ : ১২ নভেম্বর ২০২৫, ১৬:২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আলোকিত ডেস্ক

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতির মধ্যে ২১ জন শপথ গ্রহণ করেছেন। চিকিৎসাধীন থাকায় একজন বিচারপতি শপথ গ্রহণ করতে পারেননি।
বুধবার (১২ নভেম্বর) দুপুর দেড়টার পর সুপ্রিম কোর্টের জাজস লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাদের শপথবাক্য পাঠ করান। শপথ অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী।
শপথ অনুষ্ঠানে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিগণ, অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও শপথ গ্রহণ করা বিচারপতিদের পরিবারের সদস্য, সিনিয়র এডভোকেট ও সুপ্রিম কোর্ট রেজিষ্ট্রির কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৫ অনুচ্ছেদ অনুসারে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শক্রমে হাইকোর্ট বিভাগের ২২ জন অতিরিক্ত বিচারককে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগ দেন।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ এর বিচার শাখা-৪ হতে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন গতকাল জারি করা হয়। এতে বলা হয়, শপথ গ্রহণের দিন থেকে এ নিয়োগ কার্যকর করা হবে।
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতির শপথ পাঠ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও একজন অসুস্থতার কারণে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় তার শপথ হয়নি আজ। তিনি হলেন সৈয়দ এনায়েত হোসেন।
স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত ২২ জন হলেন— বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদার, বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেন, বিচারপতি মো. মনসুর আলম, বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুর, বিচারপতি কে এম রাশেদুজ্জামান রাজা, বিচারপতি মো. যাবিদ হোসেন, বিচারপতি মুবিনা আসাফ, বিচারপতি কাজী ওয়ালিউল ইসলাম, বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকা, বিচারপতি মো. আবদুল মান্নান, বিচারপতি তামান্না রহমান, বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ, বিচারপতি মো. হামিদুর রহমান, বিচারপতি নাসরিন আক্তার, বিচারপতি সাথিকা হোসেন, বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ তাজরুল হোসেন, বিচারপতি মো. তৌফিক ইনাম, বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন, বিচারপতি শেখ তাহসিন আলী, বিচারপতি ফয়েজ আহমেদ, বিচারপতি মো. সগীর হোসেন ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজী।
