নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গ্যাসলাইনের লিকেজ থেকে জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণে দগ্ধ ছয়জনের মধ্যে চিকিৎসাধীন বাবুল মিয়াও মারা গেছেন। এ নিয়ে বিস্ফোরণের ওই ঘটনায় মোট চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে এ ঘটনায় তার দুই ছেলে ও এক মেয়ের মৃত্যু হয়।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন আবাসিক সার্জন ডা. তরিকুল ইসলাম।
তিনি জানান, আজ ভোরের দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাবুল মিয়া মারা গেছেন। এর আগে তার দুই ছেলে ও এক মেয়ের মৃত্যু হয়।
বাবুলের শরীরে ৬৬ শতাংশ দগ্ধ ছিল। এই ঘটনায় তার স্ত্রী সেলি ৩০ শতাংশ ও মেয়ে মুন্নি ২০ শতাংশ দগ্ধ অবস্থায় চিকিৎসাধীন। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
নিহত বাবুল মিয়ার বাড়ি হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার সুজাপুর গ্রামে।