প্রিন্ট সংস্করণ
০০:০০, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
আমাদের চারপাশে যা কিছু রয়েছে তা নিয়েই আমাদের পরিবেশ। এই পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখা আমাদের দায়িত্ব। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের ব্যাপার হলো, আমরা আমাদের চারপাশে তাকালেই যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ছড়িয়ে থাকতে দেখি। এতে করে দূষিত হয় বাতাস, মাটি ও পানি। এতে ভারসাম্য নষ্ট হয় প্রকৃতির। দূষিত বাতাস গ্রহণের মাধ্যমে নানা ধরনের রোগ-বালাই ছড়ায়। চিপসের প্যাকেট, বাদামের ঠোঙা, ব্যবহৃত পলিথিন, প্লাস্টিকের টুকরো ইত্যাদি পচনশীল না হওয়ায় সহজে মাঠিতে মিশে যেতে পারে না। এসব ময়লা-আবর্জনা ফেলা হয় নদী-নালা, খাল, বিলে। এতে করে এসব আবর্জনা পানিতে মিশে পানিকেও দূষিত করে দিচ্ছে। জীবন ধারণ হুমকির মুখে পড়ছে মাছসহ বিভিন্ন জলজপ্রাণীর। এতে করে মাছের উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। হুমকির মধ্যে পড়ছে পরিবেশ। সর্বোপরি বলা যায়, যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ফেলার কারনে পরিবেশের ব্যাহক ক্ষতি হচ্ছে এবং তার ক্ষতিকর প্রভাব আমাদের ওপরে পরছে। তাই সুন্দর ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বজায় রাখতে যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে ডাস্টবিন বা ঝুড়িতে ময়লা-আবর্জনা ফেলতে হবে। তাহলে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখা সম্ভব হবে। পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখতে সবার সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
আলী আরমান রকি
শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া