ঢাকা রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ | বেটা ভার্সন

ঢাকায় বিএনপির গণসমাবেশ

নগরবাসীর নিরাপত্তায় মাঠে ছিল আওয়ামী লীগ

নগরবাসীর নিরাপত্তায় মাঠে ছিল আওয়ামী লীগ

বিএনপির ঢাকায় মহাসমাবেশ কেন্দ্র করে যে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিহত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি ঢাকা মহানগরের পাড়া-মহল্লার মোড়ে মোড়ে অবস্থান নেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। আওয়ামী লীগের পাশাপাশি ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, তাঁতী লীগ, মৎস্যজীবী লীগসহ দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা নিজেদের সবর উপস্থিতি জানান দেন। ভোর থেকেই নগরজুড়ে বিভিন্ন স্থানে খণ্ড খণ্ড মিছিল করে অবস্থান নেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।

আওয়ামী লীগ : ভোর থেকেই বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও ধানমন্ডিয়ে দলটির সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে অফিসের সামনে অবস্থান নেন দলটির নেতারা। আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দীকে গতকাল সকাল ৬টায় ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দেখা যায়। এর পরই সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, মোফাজ্জল হোসেন মায়া বীর বিক্রম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, শ্রম ও জনশক্তিবিষয়ক সম্পাদক মো. হাবিবুর রহমান সিরাজ ও কেন্দ্রীয় সদস্য আব্দুল আউয়াল শামীমও অস্থান নেন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সমানে।

এ সময় এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন গণমাধ্যমকে বলেন, ১০ ডিসেম্বর নিয়ে বিএনপির অপচেষ্টা সম্পূর্ণ ভেস্তে গেছে। বিএনপি নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে পারেনি। কারণ, তাদের সেই শক্তিই নেই যে, তারা আন্দোলন করে, লড়াই করে জায়গাটি নেবে। শুধু শুধু তাদের মুখের আওয়াজ ছিল। ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ ঘিরে বিএনপি প্রচার করেছিল, বহু কথা বলেছিল যে, ‘তারা ক্ষমতা নেবে, তাদের কথামতো দেশ চলবে’ ইত্যাদি। বিএনপির সেই অপচেষ্টা পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে।

আওয়ামী লীগের আরেক সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, জনগণের জানমাল রক্ষা করতে পাড়া-মহল্লায় পাহারাদার হিসেবে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন নেত্রী শেখ হাসিনা। আমরা সেই কাজটি করছি। ঢাকা শহরে প্রতিটি অলিগলি, রাস্তায়, মোড়ে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, মহিলা লীগ ও শ্রমিক লীগের ভাইবোনরা পাহারাদার হিসেবে রয়েছেন।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য আওয়ামী লীগ পাড়ামহল্লায়, ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সতর্ক পাহারায় রয়েছে। ক্ষমতাসীন দল হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারকে সহযোগিতা করা, যাতে দেশে কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে। আমাদের নেত্রী আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন, সতর্ক পাহারায় থাকার জন্য; যাতে দেশে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখার ক্ষেত্রে সরকারের সহযোগিতা হয়। সেই নির্দেশ মেনে আমরা ঢাকা শহরের ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ও পাড়ামহল্লায় সতর্ক পাহারায় আছি।

জানতে চাইলে সুজিত রায় নন্দী বলেন, বিএনপি বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করে ভিন্ন পথে ক্ষমতায় আসার অপচেষ্টা করছে। তাদের সেই ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত কখনোই সফল হবে না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অশুভ শক্তিকে মোকাবিলা করে আমরা সত্য ও সুন্দরের বিজয় নিশ্চিত করতে আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ। এদিকে ধানমন্ডির আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সামনে সকাল ৭টায় অবস্থান নেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শেখ মোহাম্মদ হোসন ও তার নেতাকর্মীরা। জানতে চাইলে এই কাউন্সিলর বলেন, বিএনপি যে কোনো সময় বিশৃঙ্খলা করতে পারে, তাই আমাদের অবস্থান। আমরা সতর্ক রয়েছি।

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ : বিএনপির সমাবেশ ঘিরে ঢাকা মহানগররে ওয়ার্ড ও থানা এলাকায় খণ্ড খণ্ড মিছিল করে মোড়েমোড়ে অবস্থান নেন নেতাকর্মীরা। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ৬৪ ওয়ার্ডের ২০০টি স্পট আর ৭৫টি ওয়ার্ডের দক্ষিণের নেতারা অবস্থান নেন। আর মহানগর দক্ষিণের নেতারা অবস্থান নেন বঙ্গবন্ধু এভিনিউর দলীয় কার্যালয়ের সামনে। এ সময় তারা বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্যে বিরুদ্ধে মিছিল করেন। মিছিলটি বঙ্গবন্ধু এভিনিউ থেকে শুরু হয়ে গুলিস্তান, জিরো পয়েন্ট, জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেট ঘুরে দলীয় কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। মিছিল শেষে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী বলেন, দেশের অভ্যন্তরে আগুন সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করতেই বিএনপি জন্ম হয়েছে। এই আগুন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান কর্মসূচি থাকবে। যদি তারা ফের নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়, তাদের হাত ভেঙে দেয়া হবে। বিএনপির কোনো নীতি আদর্শ নেই। তাদের নীতি হচ্ছে হত্যা আর খুন করা। বিএনপি-জামায়াতের আগুনসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, তাদের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।

এ সময় আরও বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মো. হুমায়ুন কবির, সহ-সভাপতি নুরুল আমিন রুহুল এমপি, ডা. দিলীপ কুমার রায়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী মোরশেদ হোসেন কামাল, মো. মিরাজ হোসেন, মহিউদ্দিন আহমেদ মহি, সংগঠনিক সম্পাদক মো. আখতার হোসেন, দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আব্দুল মতিন ভূঁইয়া প্রমুখ।

এদিকে ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রতিটি ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মিছিল করেছেন বলে জানান মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি। তিনি বলেন, আমরা সকাল থেকেই ঢাকা মহানগর উত্তরের বিভিন্ন গুরুত্ব পয়েন্টে অবস্থান নিই। প্রতিটি ওয়ার্ডে বিএনপির নাশকতাবিরোধী মিছিল করা হয়। ৬৪টি ওয়ার্ডে ২০০ স্পটে অবস্থান করেন নেতাকর্মীরা।

সরেজমিন দেখা গেছে, রাজধানীর যাত্রবাড়ীর মোড়ে নেতাকর্মীদের নিয়ে অবস্থান নেন থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হারুনর রশীদ মুন্না। এছাড়া যাত্রাবাড়ী ট্রাফিক পুলিশ বক্সের আশপাশ এলাকায় খণ্ড খণ্ড মিছিল করে তারা। গেন্ডারিয়া থানার কাঠেরপুলে ভোর থেকেই অবস্থান নেন থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি হেলেন আক্তার। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ৪৫নং ওয়ার্র্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম অ্যাপোলো, ইর্স্টান ক্লাব ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শাহ আলম। এদিকে ৪৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আরেকটি অংশ অবস্থান নেয় নামাপাড়া কদম রসূল মসজিদের সামনে। জানতে চাইলে ৪৫নং ওয়ার্র্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য মো. জসিম শেখ বলেন, ভোর থেকেই আমরা নামাপাড়া কদম রসূল মসজিদের সামনে অবস্থান নিয়েছি, যাতে বিএনপি-জামায়াত সাধারণ মানুষের জানমাল ক্ষতি করতে না পারে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং সূত্রাপুর থানার সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজী আবু সাঈদ বলেন, বিএনপি-জামায়াতের যে কেনো ধরনের নৈরাজ্য-অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা সতর্ক আছি। ঢাকাবাসীর জানমাল রক্ষায় ধোলাইখালসহ আটটি স্পটে আমরা সকাল থেকেই অবস্থান নিয়েছি। বংশাল, সূত্রাপুর ও চকবাজার, ডেমরা, ওয়ারিতে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। মিরপুরের সবগুলো এলাকার মূল সড়কসহ বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় বিক্ষোভ করেছেন সংগঠনটির বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী। ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান সজল মোল্লার নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল শেষে সর্তক অবস্থান নেন নেতাকর্মীরা।

ছাত্রলীগ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাজধানীর বিভিন্ন মোড়ে মিছিল ও শোডাউন করেছেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। বঙ্গবন্ধু এভিনিউ থেকে বিএনপির নয়াপল্টনের কার্যালয় পর্যন্ত মিছিল করেছেন ছাত্রলীগের সাবেক উপ-প্রচার সম্পাদক আল-আমিন শেখসহ অন্য। এদিকে কোতোয়ালি থানা এলাকায় মিছিল করেন থানা ছাত্রলীগের সভাপতি সুমন মিয়া। এ সময় তারা ‘শেখ হাসিনার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’, ‘বিএনপির দালালরা হুঁশিয়ার, সাবধান’- নানা স্লোগান দেয়। কবি নজরুল সরকারি কলেজের সামনে অবস্থান নেন কলেজ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

যুবলীগ : দেশবিরোধী বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে দেশব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে যুবলীগ। গতকাল বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে যুবলীগ বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট মামুনুর রশীদ, মঞ্জুর আলম শাহীন, মো. রফিকুল ইসলাম, মো. নবী নেওয়াজ, ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন, তাজউদ্দিন আহমেদ, মো. জসিম মাতুব্বর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মাজহারুল ইসলাম, ডা. হেলাল উদ্দিন, মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, মো. জহির উদ্দিন খসরু, মো. সোহেল পারভেজ, মশিউর রহমান চপল, অ্যাডভোকেট ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচএম রেজাউল করিম রেজা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, উপদপ্তর সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন শাহজাদাসহ কেন্দ্রীয় মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবলীগের নেতারা।

বিক্ষোভ মিছিল শেষে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে বলেন, জনগণের অধিকার খর্ব করার জন্যই আপনাদের রাজনীতি। জনগণের অধিকার বিচার চাওয়া, আপনারা সেই বিচারের অধিকার জনগণকে দিতে চান না। আপনাদের প্রতিটি কাজই এদেশের জনগণের বিরুদ্ধে। আমি নিজেই তো একজন ভুক্তভোগি। আপনারাই তো ইনডেমনিটি আইন করে আমার পিতা-মাতার হত্যার বিচারের পথ রুদ্ধ করেছিলেন, জাতির পিতার পরিবার হত্যার বিচারের পথ আপনারা রুদ্ধ করে রেখেছিলেন। সুতরাং, আপনাদের কপাল ভালো যে যুদ্ধপরাধীদের সাথে জোট করার পরও আপনারা এদেশে রাজনীতি করার সুযোগ পাচ্ছেন এখনো। আসলে বিএনপি জনগণের ভোটের অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে না। জনগণকে ভীতসন্ত্রস্ত করে ক্ষমতায় যেতে চায়। ১০ ডিসেম্বর সমাবেশের ব্যাপারে তাদের যে কুমতলব ছিল সেটার প্রমাণ পাওয়া গেছে। বাংলাদেশকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করবেন সেটা আমরা সহ্য করবো না। ’৭৫-এর পরবর্তী স্বপ্ন ভুলে জান, ২০০১ এর স্বপ্ন ভুলে জান। সেসব দিন চলে গেছে। এখন আওয়ামী লীগ এমন একটা সংগঠন যাকে সারা পৃথিবীর মানুষ সমীহ করে।

স্বেচ্ছাসেবক লীগ : বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্য ও নাশকতা সৃষ্টির প্রতিবাদে রাজধানীজুড়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সতর্ক অবস্থান, প্রতিবাদ মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। স্বেচ্ছাসেবক লীগ ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু ও সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু’র নেতৃত্বে রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর দলীয় কার্যালয়ের সামনে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের উদ্যোগে সতর্ক অবস্থান, প্রতিবাদ মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি ইসহাক মিয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি কামরুল হাসান রিপন সাধারণ সম্পাদক তারিক সাঈদ, ঢাকা মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগ ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেনসহ কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর উত্তর দক্ষিণের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী। এছাড়া রাজধানীর ১২৯টি ওয়ার্ডে সকাল ৯টা থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের নেতৃত্বে সতর্ক অবস্থান, প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশ করে। মৎস্যজীবী লীগ ও তাঁতী লীগের নেতাকর্মীরাও সকাল থেকেই অবস্থান নিয়ে মিছিল-সমাবেশ করেন।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত