জাকসু নির্বাচন
জাকসুতেও শিবিরের জয়জয়কার
ভিপি স্বতন্ত্র, ২৫ পদের মধ্যে ২০টিতে ছাত্রশিবির জয়ী
প্রকাশ : ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
আমিরুল ইসলাম অমর

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচনে ২৫টি পদের মধ্যে ২০টিতেই শিবির প্যানেলের প্রার্থীরা জয়লাভ করেছে। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ২৮ পদের ২৩টিতেই জয়লাভ করে শিবির-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট। গতকাল শনিবার জাকসু নির্বাচনের নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করে। ভিপি পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুর রশিদ জিতু ও জিএস পদে ছাত্রশিবির-নেতৃত্বাধীন প্যানেল সমন্বিত শিক্ষার্থী জোটের মাজহারুল ইসলাম নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচনে এজিএস (ছাত্র) পদে ফেরদৌস আল হাসান ও এজিএস (ছাত্রী) পদে আয়েশা সিদ্দিকা মেঘলা নির্বাচিত হয়েছেন। তারা দুইজনই ছাত্রশিবির সমর্থিত সমন্বিত শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী।
অন্য পদগুলোতে নির্বাচিতরা হলেন- শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক আবু ওবায়দা ওসামা (শিবির প্যানেল), পরিবেশ ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক মো. শাফায়েত মীর (শিবির প্যানেল), সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম (শিবির প্যানেল), সাংস্কৃতিক সম্পাদক মহিবুল্লাহ শেখ জিসান (স্বতন্ত্র), সহ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক রায়হান উদ্দীন (শিবির প্যানেল), নাট্য সম্পাদক রুহুল ইসলাম (শিবির প্যানেল), ক্রীড়া সম্পাদক মাহমুদুল হাসান (স্বতন্ত্র), সহ-ক্রীড়া সম্পাদক (নারী) ফারহানা আক্তার লুবনা (শিবির প্যানেল), সহ-ক্রীড়া সম্পাদক (পুরুষ) মো. মাহাদী হাসান (শিবির প্যানেল), তথ্য প্রযুক্তি ও গ্রন্থাগার সম্পাদক মো. রাশেদুল ইসলাম লিখন (শিবির প্যানেল), সমাজসেবা ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক আহসাব লাবিব (গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদণ্ডবাগছাস), সহ-সমাজসেবা ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক (নারী) নিগার সুলতানা (শিবির প্যানেল), সহ-সমাজসেবা ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক (পুরুষ) মো. তৌহিদ হাসান (শিবির প্যানেল), স্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ক সম্পাদক হুসনী মোবারক (শিবির প্যানেল) এবং পরিবহন ও যোগাযোগ সম্পাদক মো. তানভীর রহমান (শিবির প্যানেল)। এছাড়া কার্যকরী সদস্য (নারী) পদে তিনজন- নাবিলা বিনতে হারুন, ফাবলিহা জাহান, নুসরাত জাহান ইমা এবং কার্যকরী সদস্য (পুরুষ) পদে তিনজন মো. তরিকুল ইসলাম, আবু তালহা, মো. আলী চিশতী নির্বাচিত হয়েছেন। বিজয়ী সদস্যরা সবাই শিবির সমর্থিত প্যানেলের।
ফলাফল ঘোষণার শুরুতে জাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে চারুকলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও প্রীতিলতা হলের রিটানিং কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌসের মৃত্যুতে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। পরে ফলাফল ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশন। ফলাফল ঘোষণা অনুষ্ঠানে প্রধান নির্বাচন কমিশনার মনিরুজ্জামান, সদস্য সচিব একেএম রাশিদুল আলম, সদস্য লুৎফুল এলাহীসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে দুপুর আড়াইটার দিকে ভোট গণনা সম্পন্ন হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সোহেল আহমেদ। গত বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১টি আবাসিক হলে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। ভোটগ্রহণ শেষে হল কেন্দ্রগুলো থেকে ব্যালট বাক্স সিনেট ভবনে আনা হয় এবং ওইদিন রাত ১০টার কিছু পর থেকে ভোট গণনা শুরু হয়। প্রায় ৪৮ ঘণ্টা পর ফল প্রকাশ করা হয়।
প্রসঙ্গত, এবারের জাকসু নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ হাজার ৭৪৩ জন। এরমধ্যে ছাত্রী ভোটার ৫ হাজার ৭২৮ জন, ছাত্র ভোটার ৬ হাজার ১৫ জন। ভোট পড়েছে প্রায় ৬৮ শতাংশ। ছাত্রদের হল ও ভোটার সংখ্যা- আল বেরুনী হল ২১০ জন, আ ফ ম কামালউদ্দিন হল ৩৩৩ জন, মীর মশাররফ হোসেন হল ৪৬৪ জন, শহিদ সালামণ্ডবরকত হল ২৯৮ জন, মওলানা ভাসানী হল ৫১৪ জন, ১০ নম্বর ছাত্র হল ৫২২ জন, শহিদ রফিক-জব্বার হল ৬৫০ জন, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হল ৩৫০ জন, ২১ নম্বর ছাত্র হল ৭৩৫ জন, জাতীয় কবি নজরুল হল ৯৯২ জন এবং তাজউদ্দীন আহমদ হল ৯৪৭ জন। ছাত্রীদের হল ও ভোটার সংখ্যা- নওয়াব ফয়জুন্নেসা হল ২৭৯ জন, জাহানারা ইমাম হল ৩৬৭ জন, প্রীতিলতা হল ৩৯৬ জন, বেগম খালেদা জিয়া হল ৪০৩ জন, সুফিয়া কামাল হল ৪৫৬ জন, ১৩ নম্বর ছাত্রী হল ৫১৯ জন, ১৫ নম্বর ছাত্রী হল ৫৭১ জন, রোকেয়া হল ৯৫৬ জন, ফজিলাতুন্নেছা হল ৭৯৮ জন এবং তারামন বিবি হল ৯৮৩ জন। জাকসুর ২৫টি পদের বিপরীতে এবার ১৭৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। তাদের মধ্যে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে ৯ জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে আটজন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (নারী) পদে ছয়জন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) পদে ১০ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। নির্বাচনে মোট ৮টি প্যানেল অংশ নেয়। এরমধ্যে ছাত্রশিবির, ছাত্রদল, বামপন্থি সংগঠন ও স্বতন্ত্রদের সমর্থিত প্যানেল ছিল। ছাত্রদের ১১টি ও ছাত্রীদের ১০টি হলে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সব মিলিয়ে ২১টি ভোট কেন্দ্র এবং ২২৪টি বুথ স্থাপন করা হয়েছিল।
এবারের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা প্যানেল আটটি হলো- গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের ‘শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরাম’, ছাত্রশিবিরের ‘সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট’, ছাত্রদলের নিজস্ব প্যানেল, বামপন্থিদের তিনটি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের দুটি প্যানেল।
শিবির সমর্থিত ‘সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট’ : এবারের জাকসু নির্বাচনে সর্বপ্রথম পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করেছিল ইসলামী ছাত্রশিবির। নির্বাচনে শিবিরের সমর্থিত প্যানেলের নাম ‘সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট’। তাদের প্যানেলে ভিপি পদে রয়েছেন জাবি শাখা শিবিরের সদস্য আরিফুল্লাহ আদিব ও জিএস পদে মনোনয়ন পেয়েছে জাবি শাখা শিবিরের অফিস ও প্রচার সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে ফেরদৌস আল হাসান ও নারী এজিএস পদে আয়েশা সিদ্দিকা মেঘলা। এই প্যানেলে স্থান পেয়েছিল ছয়জন নারী শিক্ষার্থী। ছিল জাবিতে অধ্যয়নরত এক দম্পতি ও জুলাই আন্দোলনে আহত কয়েকজন শিক্ষার্থীও।
বাগছাস সমর্থিত ‘শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরাম’ : নির্বাচনে অংশ নিতে ২৩ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করেছিল বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) জাবি শাখা। ‘শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরাম’ নামে গঠিত প্যানেলে ভিপি পদে ছিল বাগছাসের জাবি শাখার আহ্বায়ক আরিফুজ্জামান উজ্জ্বল। জিএস পদে লড়ে সংগঠনটির জাবি শাখার সদস্যসচিব আবু তৌহিদ মো. সিয়াম। এছাড়া যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (নারী) পদে মালিহা নামলাহ ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) পদে জিয়া উদ্দিন আয়ান।
ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল : জাকসু নির্বাচনে জিএস পদে একজন নারী রেখে ২৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ প্যানেল দিয়েছিল জাবি শাখা ছাত্রদল। এই প্যানেলে ভিপি পদে ছিল ছাত্রদলের মীর মশাররফ হোসেন হলের সভাপতি মো. শেখ সাদী হাসান। জিএস পদে এবারের নির্বাচনের একমাত্র নারী প্রার্থী ও ১৩নং ছাত্রী হল শাখা ছাত্রদলের সভাপতি তানজিলা হোসাইন বৈশাখী। এছাড়া এজিএস (পুরুষ) পদে মো. সাজ্জাদুল ইসলাম এবং এজিএস (নারী) পদে আঞ্জুমান আরা ইকরাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল।
‘সম্প্রীতির ঐক্য’ : নির্বাচনে বামপন্থিদের হয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ ও দুটি আংশিক প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছিল। ছাত্র ইউনিয়ন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট ও সাংস্কৃতিক জোটের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে থাকা বিভাজন এর পেছনে মূখ্য কারণ বলে জানা গেছে। ভিপি প্রার্থিহীন হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে ছাত্র ইউনিয়নের (অদ্রি-অর্ক) একাংশের সমর্থনে গঠিত আংশিক পূর্ণাঙ্গ প্যানেল। ২৫ সদস্যের হয়ে গঠিত হলেও পর্বরতীতে ছাত্রত্ব না থাকায় বাতিল করা হয়েছিল প্যানেলের ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়কে। ভিপিহীন এই প্যানেলের নাম ‘সম্প্রীতির ঐক্য’। যেখানে রয়েছে সর্বোচ্চ ১১ জন নারী প্রার্থী, সাতজন আদিবাসী, ছয়জন সনাতন ধর্মাবলম্বী, তিনজন বৌদ্ধ ও দুজন খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী প্রার্থী। এই প্যানেলে জিএস পদে ছিল নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের ৪৭তম ব্যাচের শরন এহসান। যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) পদে নুর এ তামীম স্রোত ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (নারী) পদে ফারিয়া জামান নিকি।
‘সংশপ্তক পর্ষদ’ : ছাত্র ইউনিয়ন (ইমন-তানজিম) ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট (একাংশ) নিয়ে গঠিত বামপন্থিদের আরেক অংশ শুধুমাত্র পাঁচ সদস্যের প্যানেল ঘোষণা করেছিল। ‘সংশপ্তক পর্ষদ’ নামে গঠিত এই প্যানেল ভিপি প্রার্থী ছাড়াই ঘোষণা করা হয়। এতে জিএস পদে ছিল ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি (একাংশ) জাহিদুল ইসলাম ইমন। এই প্যানেলের বাকি সদস্যরা- যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (নারী) পদে সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সংগঠক সোহাগী সামিয়া জন্নাতুল ফেরদৌস, তথ্য-প্রযুক্তি ও গ্রন্থাগার সম্পাদক পদে সৈয়দ তানজিম আহমেদ, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদে তানজিল আহমেদ এবং সহ-সমাজসেবা ও মানব উন্নয়ন সম্পাদক (নারী) পদে সাদিয়া ইমরোজ ইলা।
সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের (একাংশ) আংশিক প্যানেল : জাকসু নির্বাচনে জাবি শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের (একাংশ) কৃর্তক তিন সদস্যের আরও একটি আংশিক প্যানেল ঘোষণা করা হয়। যেখানে সহ-সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) প্রার্থী হিসেবে আছেন ছাত্রফ্রন্ট জাবি শাখার একাংশের সংগঠক মো. সজিব আহম্মদ জেনিচ। এছাড়াও কার্যকরী সদস্য (নারী) পদে রোকেয়া আমিন অনুসূয়া এবং কার্যকরী সদস্য (পুরুষ) পদে মো. সুমন হোসেন ছিল।
‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী সম্মিলন’ : ক্রিয়াশীল সংগঠন ছাড়া এবারের জাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্রভাবে আরও দুইটি প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছিল। ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী সম্মিলন’ নামে গঠিত স্বতন্ত্রদের নিয়ে এই প্যানেলের ভিপি পদে লড়েন গণঅভ্যুত্থান রক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক আব্দুর রশিদ জিতু, জিএস পদে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের ৪৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. শাকিল আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তৌহিদুল ইসলাম নিবিড় ভূঁঞা। এই প্যানেলে নারী যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে রাখা হয়নি কোনো প্রার্থীকে।
‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’ : সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের কয়েকজন শিক্ষার্থীর সমন্বয়ে ‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’ নামে স্বতন্ত্রদের আরও একটি আংশিক প্যানেল গঠন করা হয়েছিল। এই প্যানেলে ভিপি পদে ছিল জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের মুখপাত্র মো. মাহফুজুল ইসলাম মেঘ, সহ-সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন বাগছাস থেকে বিদ্রোহ করা মো. নাজমুল ইসলাম। এছাড়া যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পুরুষ ও নারী পদে কোনো প্রার্থী দেওয়া হয়নি এই প্যানেলে।
বিজয়ী হলেন যারা
ভিপি : আব্দুর রশিদ জিতু (স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী প্যানেল)
জিএস : মো. মাজহারুল ইসলাম (শিবির প্যানেল)
এজিএস (পুরুষ) : ফেরদৌস আল হাসান (শিবির প্যানেল)
এজিএস (নারী) : আয়েশা সিদ্দীকা মেঘলা (শিবির প্যানেল)
শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক : আবু ওবায়দা ওসামা (শিবির প্যানেল)
পরিবেশ ও প্রকৃতি সংরক্ষণ সম্পাদক : মো. শাফায়েত মীর (শিবির প্যানেল)
সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক : মো. জাহিদুল ইসলাম (শিবির প্যানেল)
সাংস্কৃতিক সম্পাদক : মহিবুল্লাহ শেখ জিসান (স্বতন্ত্র)
সহ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক : মো. রায়হান উদ্দীন (শিবির প্যানেল)
নাট্য সম্পাদক : মো. রুহুল ইসলাম (শিবির প্যানেল)
ক্রীড়া সম্পাদক : মাহমুদুল হাসান কিরন (স্বতন্ত্র)
সহ-ক্রীড়া সম্পাদক (নারী) : ফারহানা আক্তার লুবনা (শিবির প্যানেল)
সহ-ক্রীড়া সম্পাদক (পুরুষ) : মো. মাহাদী হাসান (শিবির প্যানেল)
তথ্যপ্রযুক্তি ও গ্রন্থাগার সম্পাদক : মো. রাশেদুল ইসলাম লিখন (শিবির প্যানেল)
সমাজসেবা ও মানবসম্পদ উন্নয়ন সম্পাদক : আহসাব লাবিব (বাগছাস)
সহ-সমাজসেবা ও মানবসম্পদ সম্পাদক : (নারী) নিগার সুলতানা (শিবির প্যানেল)
সহ-সমাজসেবা ও মানবসম্পদ সম্পাদক (পুরুষ) : তৌহিদ হাসান (শিবির প্যানেল)
স্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তা সম্পাদক : হুসনী মোবারক (শিবির প্যানেল)
পরিবহন ও যোগাযোগ সম্পাদক : মো. তানভীর রহমান (শিবির প্যানেল)
কার্যকরী সদস্য (পুরুষ)
মো. তরিকুল ইসলাম (শিবির প্যানেল)
মো. আবু তালহা (শিবির প্যানেল)
মোহাম্মদ আলী চিশতী (বাগছাস)
কার্যকরী সদস্য (পুরুষ)
নাবিলা বিনতে হারুণ (শিবির প্যানেল)
ফাবলিহা জাহান (শিবির প্যানেল)
নুসরাত জাহান ইমা (শিবির প্যানেল)
