জাতীয় পর্যায়ে কাপ-আপ প্রকল্পের শিখন বিস্তরণ ও প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান
প্রকাশ : ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
আলোকিত ডেস্ক

জাতীয় পর্যায়ে কাপ-আপ প্রকল্পের শিখন বিস্তরণ ও প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, মাদক ও বাল্যবিবাহ নিয়ে এসব সাধারণ শিক্ষার্থীরা যা ভাবছে তাতে একজনও যদি সচেতন হয় তাহলে তার মাধ্যমে সমাজে ১০ জন সচেতন হবে, আর ১০ জন সচেতন হলে তা ১০০ জনে উন্নীত হবে। বক্তারা শিক্ষার্থীদের নিয়ে আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতে একটা আইডেন্টিটি নাম্বার হবে। ৬ষ্ঠ বা ৯ম শ্রেণিতে রেজিস্ট্রেশনের সময় সঠিকভাবে নিবন্ধন করবে যেন ভবিষ্যতে রাষ্ট্র থেকে যেকোনো ধরনের সুবিধা প্রাপ্তিতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি না হয়। শিক্ষকদের উদ্দেশে বক্তারা বলেন, শত প্রতিকুলতার মধ্যে যেসব শিক্ষকরা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে তারা প্রশংসার দাবিদার। এ ধরনের শিক্ষক দেশে বেশি প্রয়োজন। দেশের ১৮-৩৫ বছর বয়সী প্রায় ৩৫ শতাংশ জনসংখ্যাকে যদি সঠিকভাবে কাজে লাগানো যায় তাহলে দেশ সিঙ্গাপুর কিংবা মালয়েশিয়াকে ছাড়িয়ে যাবে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস)-এর মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. মজিবুর রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব তানিয়া খান, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল মজিদ ও ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের সহ-সভাপতি (কর্মসূচি) ড. এসএম খলিলুর রহমান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন- শিক্ষা ও টিভিইটি সেক্টরের প্রকল্প পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান। মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন- ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের শিক্ষা সেক্টরের কো-অর্ডিনেটর-মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন শেখ শফিকুর রহমান। উন্মুক্ত আলোচনা সঞ্চালনা করেন- কাপ-আপ প্রকল্পের প্রকল্প ব্যবস্থাপক সৈয়দ নজরুল ইসলাম। সমাপনী বক্তব্য রাখেন- ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের নির্বাহী পরিচালক জাহিদুজ্জামান। সভাপতিত্ব করেন- ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের প্রেসিডেন্ট প্রফেসর. ড. গোলাম রহমান।
