অনলাইন সংস্করণ
১৪:১৫, ১১ জানুয়ারি, ২০২২
ই-কমার্স প্লাটফর্ম Qcoom.com লিমিটেড এর মোট গ্রাহকদের হতে আংশিক ৬৭২১ জন গ্রাহক প্রথম ধাপে ৫৯.০৫ কোটি টাকা আপাতত ফেরত পাবে তাই জানিয়েছেন বানিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব শফিকুজ্জামান।
এই ফিরত প্রক্রিয়া অতি শীঘ্রই করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নিতে অনুরোধ পত্রও দ্রুতই জানানো হবে বলে তিনি জানান।
Qcoom এর ৩৯৭ কোটি টাকা গেটওয়ে সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ফোস্টার আটকে রয়েছে, যার মধ্যে শুধুমাত্র ১৬৬ কোটি টাকা শুধুমাত্র জুলাইয়ের যেগুলোর বিপরীতে কোন পণ্য Qcoom সরবরাহ করেনি।
বানিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও ডিজিটাল কমার্স সেলের প্রধান এএইচএম শফিকুজ্জামান বলেছেন তার ইউনিট বেশ কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান দ্বারা প্রতারিত গ্রাহকদের আটকে থাকা টাকা ছাড়করনের জন্য কাজ করছে নিয়মিত।
তিনি বলেন, Qcoom গ্রাহকদের থেকে আপাতত ৬৭২১ জন টাকা পাবে এবং বাকিরাও পাবে তবে এর জন্য আগামী রোববার নাগাদ পূর্নাঙ্গ তালিকা চাওয়া হয়েছে Qcoom ও Foster লিমিটেডের কাছে। এই তথ্য পেলে বাকিরাও যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাদের টাকা ফেরত পাবেন।
অন্যান্য ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের দ্বারা প্রতারিত গ্রাহকরা তাদের ফেরত পাবেন, যা আইনি ব্যবস্থাকে অতিক্রম করা সময়ের ব্যাপার, তিনি যোগ করেছেন।
তিনি আশা করেন যে এই ধরনের পদক্ষেপ ই-কমার্স পরিবেশে নতুন প্রজন্মের গ্রাহকদের মধ্যে একটি ইতিবাচক ধারণা পুনর্নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
Qcoom তার অসন্তুষ্ট গ্রহকদের দ্বারা দায়ের করা মামলাগুলির সম্মুখীন হয় তখন ফস্টারের দুটি অ্যাকাউন্ট জব্দ করার পরে ফস্টারের লেনদেন মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে তদন্ত করছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ।
তবে আশা করা যায়, Qcoom এর গ্রাহকরা বর্তমানে আর কোন আইনী পদক্ষেপে না গেলে দ্রুত টাকা ছাড়করনের বিষয়টি নিয়ে বানিজ্য মন্ত্রনালয় কাজ করতে পারবে।
