প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সভা প্রধান উপদেষ্টার অংশগ্রহণ বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এটা ঐতিহাসিক সফর ছিল। সভায় কমপক্ষে ৪৭টি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন তিনি। গতকাল বিকালে ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় প্রধান উপদেষ্টা উপ প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ, অপূর্ব জাহাঙ্গীর উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে পোশাক শিল্প নিয়ে শফিকুল আলম বলেন, গার্মেন্টসের এক্সপোর্ট কি কমেছে? আজকেও একটা পত্রিকায় দেখলাম যে ৫১টি ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়েছে। ফ্যাক্টরি বন্ধ হবে, খুলবে, একটা ন্যাচারাল প্রসেস। সরকার দেখে যে বাংলাদেশের এক্সপোর্ট বাড়ছে কি না। বাংলাদেশের এক্সপোর্ট সেপ্টেম্বরে বেড়েছে ৭ শতাংশ, অক্টোবরে ১৬/১৮ শতাংশ, নভেম্বরে প্রায় ২২ শতাংশ। ডিসেম্বরে ১৮ শতাংশের মতো। আমাদের গ্রোথ এরকম। তিনি বলেন, যেসব ফ্যাক্টরির মালিক পালিয়ে গেছে, তাদের পুরো বার্ডেনটা আমাদের ওপর দিয়ে গেছেন। ব্যাংকগুলো থেকে চুরি করে যা যা ছিল সব নিয়ে পালিয়ে গেছে। শ্রমিকদের বেতন না দিয়ে তারা মজা দেখছেন। এক্সপোর্ট বাড়া মানে জব তৈরি হওয়া। ওভার অল এক্সপোর্ট আমাদের বাড়ছে। আমরা এক্সপোর্টের ফিগারের ব্যাপারে কোনো ম্যানিপুলেটিং করছি না। শেখ হাসিনার আমলে ম্যানিপুলেশন হয়েছে।