ঢাকা শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ৬ আষাঢ় ১৪৩২ | বেটা ভার্সন

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ সমাবর্তন

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ সমাবর্তন

বর্ণাঢ্য আয়োজনে গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে (গবি) চতুর্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত এ সমাবর্তনে চ্যান্সেলরের প্রতিনিধি হিসেবে সভাপতিত্ব করেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। অনুষ্ঠানের শুরুতেই জাতীয় সংগীত পরিবেশন এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থান শহীদের প্রতি এক মিনিট নিরাবতা পালন করা হয়।

অনুষ্ঠানের মূল আলোচনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন বলেন, ‘এ বিশ্ববিদ্যালয় গণমানুষের প্রতিষ্ঠান। এটা কোনো ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান নয় বরং সামাজিক মালিকানাধীন। দীর্ঘ ১১ বছর পর গতকাল সমাবর্তনের আয়োজন সম্পন্ন হচ্ছে। গ্রাজুয়েটরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিনের শপথ বাক্যের কথা মনে রাখবেন। মনে রাখবেন অর্থ উপার্জন প্রয়োজন, তবে গরিবের ঘামণ্ডরক্তের উপর দিয়ে যেন এ উপার্জন না হয়।’

বিশেষ বক্তা হিসেবে ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক তানজীমউদ্দিন খান বলেন, ‘এটা শিক্ষার্থীদের জন্য একটি বিশেষ মুহূর্ত। এখন আপনাদের প্রতি নৈতিক দায়িত্ব অর্পিত হলো। আপনাদের দায়িত্ব দেশের মানুষের জন্য কাজ করা। আমি আশা রাখি, শিক্ষার্থীরা জনস্বার্থ ও দেশের স্বার্থের জন্য কাজ করে যাবে। সবাই এ প্রতিষ্ঠানের আদর্শ ধারণ করে বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনের দিকে নিয়ে যাবেন।’ সভাপতির বক্তব্যে শারমিন এস মুরশিদ বলেন, ‘আমরা ন্যায্য-গণতান্ত্রিক সমাজ গড়তে পারিনি বলেই ২০২৪-এ গণঅভ্যুত্থান ঘটেছে। সমাবর্তনে উপস্থিত গ্রাজুয়েটদের মনে রাখতে হবে, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর লক্ষ্যই ছিল ‘গ্রামে চল গ্রাম গড়।’

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত