
ইসলামি এনজিওগুলো টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট (বিআইআইটি) আয়োজিত গতকাল এক সেমিনারে এই ভূমিকার স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
‘দ্য ইনভিজিবল হ্যান্ড অব ডেভেলপমেন্ট : রিকগনাইজিং দ্য হিডেন রোল অব স্মল-স্কেল ফিলানথ্রপি ইন অ্যাডভান্সিং দ্য সাস্টেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস (এসডিজিস)’ শীর্ষক সেমিনারে সৌদি আরবের কিং সালমান হিউম্যানিটারিয়ান এইড অ্যান্ড রিলিফ সেন্টারের সিনিয়র অ্যাডভাইজার ড. মোহাম্মদ মিল্লাতে মুস্তফা বলেন, ক্ষুদ্র দাতব্য উদ্যোগ, জাকাত, সদকা, ওয়াকফ, শিক্ষা সহায়তা ও মানবিক সেবা সামাজিক সংহতি ও মানবিক নিরাপত্তা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলেও, এগুলো সংবাদমাধ্যমে কম আসে এবং সরকারি রিপোর্টিং সিস্টেমের বাইরে থাকে। এসব কর্মকাণ্ডকে জাতীয় কাঠামোর সঙ্গে যুক্ত করে মূলধারার অংশ হিসেবে আনার আহ্বান জানানো হয়েছে।
বিআইআইটির মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. এম. আবদুল আজিজ বলেন, ‘ইসলামি এনজিওগুলোর উদ্যোগকে সমন্বয় করে জাতীয় নীতি ও পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ক্ষুদ্র দাতব্য কার্যক্রম কাগজে নথিভুক্ত না হলেও মানুষের জীবনে বাস্তব পরিবর্তন ঘটাচ্ছে। এসব কাজে গবেষণা ও তথ্য সংকলন প্রয়োজন।’ প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও ইসলামিক স্কলার শায়খ আহমাদুল্লাহ।