* ভাব কুৎসিত হইলে ভাষা কলুষিত হয়, ভাব পবিত্র হইলে ভাষা পরিপুষ্ট হয়।
* সাহিত্যের উন্নতি জাতীয় উন্নতির পরিচায়ক।
* শিক্ষাতে ভাব যত মার্জ্জিত হয়, ভাষার তত পরিশুদ্ধি লক্ষিত হয়।
* ভাবের অভাব হইলে সাহিত্যের দারিদ্র্য আইসে।
* জাতি ও বর্ণভেদ অনুসারে ভাষার ভেদ হওয়া অযৌক্তিক।
* সাহিত্যের অভাবই সমাজের অবনতির কারণ।
* যে জাতির সাহিত্য নাই, সে জাতির আত্মসম্মান নাই।
* যে জাতির আত্মসম্মান নাই, সে জাতির উন্নতি সুদূরপরাহত।
* জাতীয় অস্তিত্ব রক্ষা করিতে হইলে বাঙ্গালা ভাষার উন্নতি একান্ত আবশ্যক।
* মাতৃভাষা ও বৈদেশিক ভাষা উভয় ভাষাতে দক্ষতা লাভ আবশ্যক।
* কেবল অপরের মুখাপেক্ষী হইয়া কোন সমাজ সম্মানের অধিকারী হয় নাই।
* মনুষ্যত্ব লাভ শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য।
* মানসিক শক্তির পরিপুষ্টি শিক্ষার প্রধান লক্ষ্য।
* সকল শিক্ষার উদ্দেশ্য অন্তর্নিহিত শক্তির বিকাশ ও পুষ্টি।
* জনসাধারণের অজ্ঞানান্ধকার বিদূরিত করিতে হইলে সম্যকরূপে শিক্ষা বিস্তার প্রয়োজন।
* শিক্ষার দ্বারা জ্ঞান ও চৈতন্যের বিকাশ হয়।
* জাতির প্রধান সম্প্রদায়গুলি সমভাবে উন্নত না হইলে জাতীয় জীবন সুগঠিত হইতে পারে না।
* শিক্ষা ত্রিবিধ : শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক।
* বিলাসিতা ও অহংকার বান্দার পরম শত্রু।
* যে শরিয়ত জাগতিক প্রীতি ও সহানুভূতি শিক্ষা দেয় না, সে শরিয়ত অসম্পূর্ণ।
* ধর্ম্মগ্রন্থের ভাষা এবং মাতৃভাষা শিক্ষা করা অপরিহার্য।
বি. দ্র : লেখকের বানান হুবহু রাখা হয়েছে