অনলাইন সংস্করণ
২০:০৮, ১২ আগস্ট, ২০২৫
দেশের ক্রিকেটে ‘টাইম ট্রায়াল’ ফিটনেস পরীক্ষার নামে নতুন একটি পদ্ধতি আলোচনায় এসেছে। দেশের ক্রিকেট দলের স্ট্রেন্থ অ্যান্ড কন্ডিশনিং কোচ নাথান কেলি এই পরীক্ষার মাধ্যমে ক্রিকেটারদের শারীরিক সক্ষমতা যাচাই করছেন।
নাথান কেলি বলেন, ‘ইয়ো ইয়ো টেস্ট বা বিপ টেস্টের চেয়ে এই টাইম ট্রায়াল টেস্ট অনেক বেশি কার্যকর। পুরনো টেস্টগুলো অনেক সময় শেষ করা যায় না, কিন্তু যারা সেগুলোতে পাশ করেছে তারা সাধারণত টাইম ট্রায়ালেও সফল হবে। এই টেস্টে স্পষ্টভাবে বোঝা যায় কে কতটা ফিট এবং কার আরও উন্নতির দরকার।’
তিনি আরও বলেন, ‘টাইম ট্রায়ালে ভালো করা মানেই সব ঠিক আছে এমন নয়। কারো কারো কিছু জায়গায় ঘাটতি থাকতে পারে। কেউ হয়তো টাইম ট্রায়ালে ভালো পারফরম্যান্স করেনি, কিন্তু জিমে খুব ভালো করছে। সেই অনুযায়ী আমরা তাদের জন্য আলাদা পরিকল্পনা করি।’
নাথান কেলি দলের ক্রিকেটারদের মনোবল ও পরিশ্রমের প্রশংসা করে জানান, ‘অনেকেই ভাবছেন টাইম ট্রায়াল নতুন পদ্ধতি, তবে আমি যোগদানের পর থেকেই প্রায় ১৮ মাস ধরে নিয়মিত এসব পরীক্ষা চালাচ্ছি। খেলোয়াড়রা খুবই মোটিভেটেড এবং তাদের উৎসাহ আমাদের জন্য দারুণ। তারা সেরা হতে চায় এবং কঠোর পরিশ্রম করছে।’
বর্তমানে টাইম ট্রায়ালসহ বিভিন্ন ফিটনেস টেস্টের মাধ্যমে খেলোয়াড়দের শারীরিক অবস্থার সঠিক মূল্যায়ন করে দলকে আন্তর্জাতিক মানে প্রস্তুত করা হচ্ছে।