
চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্রে বা প্রেসক্রিপশনে অনিবন্ধিত ওষুধ বা ওষুধ প্রশাসন কর্তৃক অনুমোদিত নয় এমন ওষুধ বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এর চিকিৎসকগণ লিখতে পারবেন না, লিখলে কি ধরনের শাস্তি হবে এই সংক্রান্ত কোন বিধান বা নীতিমালা নেই। তাই অনিবন্ধিত ওষুধ লিখলে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ করেছে বিএমইউ গঠিত সংশ্লিষ্ট কমিটি। গত বৃহস্পতিবার বিএমইউ এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম এর কাছে হস্তান্তরকৃত সংশ্লিষ্ট কমিটির লিখিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। বিএমইউ এর মেডিক্যাল টেকনোলজি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবু হেনা চৌধুরীকে সভাপতি করে এবং ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান ডা. ইলোরা শারমিন ও উপ-রেজিসন্ট্রার (আইন) ডা. আবু হেনা হেলাল উদ্দিন আহমেদকে সদস্য এবং সহকারী পরিচালক (আইন) অ্যাডভোকেট তানিয়া আক্তারকে সদস্য সচিব করে একটি কমিটি গঠন করা হয়। যার বিষয় ছিল বাংলাদেশে চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্রে অনিবন্ধিত ওষুধের অস্তিত্ব বিদ্যমান আছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশে বিদ্যমান আইনে অনিবন্ধিত ওষুধ, ভিটামিনস, মিনারেলস সাপ্লিমেন্টস ব্যবস্থাপত্রে প্রদান করা হলে আইনের ব্যত্যয় হয় কিনা, হলে আইনি প্রতিকার/শাস্তির বিধানসমূহ কি কি তা নির্ণয় নির্ণয় পূর্বক প্রতিকারের সুপারিশমালা তৈরি করা।