প্রিন্ট সংস্করণ
০০:০০, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
তাহার পর ক্রমবর্ধমান শরীরের ব্যাকুল অব্যয়পথে হাঁটছি
এদিকে শুকনো খাদে ফুল হেসে যাচ্ছে রক্তবিভক্তির গোলাপ হাতে
কাঁপছে কল্পনার বিরতি অন্ধকার-
ক্লান্ত বিছানায় শুয়ে চেনা মুখগুলো অসত্য সত্তায় তছনছ করছে
সহজিয়া বিরহঅবজ্ঞা অথচ সকালের ভাষা বিকেলের ভাষাকে
শাসিয়ে যাচ্ছে শূন্যদিনের আবেগের সাধুসন্ত বিবিধ আঙুল
জানি- কথা খুব ভালো শত্রু
সবচুরি যাওয়া চৈতন্য লেগে আছে মৃত্যুহীন আড়মোড়া ঘুমের ভেতর
আমরা কেবল পেয়ালায় ঢেলে দিই ঝরাপাতার জীবনের ভাঙামধু!
এই অদ্ভূত আঁধারের উষ্ণতা হৃদদগ্ধ হয় হারানো রুমালের পরানে
শেক্সপিয়ার একবার জীবন খুঁজতে নেমে হারিয়ে ফেলে ঈর্ষাসন্দেহে-
আর দুর্বিনীত সংকেতের কল্লোল ডুবে যায় সমর্পণ ঘ্রাণের জলে
আজ যৌবন ভিজে গর্ভস্থ হয়েছে বিবর্ণজানালা এক দেরিদাতত্ত্ব!
প্রকৃতি হে দুচোখ দোস্ত আমার!
আমাকে শুদ্ধ করো- তোমার নীলিমাহ্রদের ধ্যানীবৃক্ষ বাৎস্যায়নে!