ঢাকা মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ১৪ শ্রাবণ ১৪৩২ | বেটা ভার্সন

চট্টগ্রামে নতুন ফ্লাইওভার নির্মাণের পরিকল্পনা

চট্টগ্রামে নতুন ফ্লাইওভার নির্মাণের পরিকল্পনা

দীর্ঘ আট বছর পর বন্দর নগরীতে নতুন ফ্লাইওভার নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। নগরীর অক্সিজেন মোড় এলাকায় এই ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হবে। ফ্লাইওভারটিতে উঠা-নামার জন্য থাকবে সাতটি পথ। এছাড়া, ফ্লাইওভার নির্মাণের পাশাপাশি একই প্রকল্পে বায়েজিদ থেকেকুয়াইশ সড়ক সম্প্রসারণ করে চার লেন থেকে ছয় লেনে উন্নিত করা হবে। বর্তমানে প্রকল্পটির ডিজাইনের কাজ চলছে। ফ্লাইওভার নির্মাণ ও সড়ক সম্প্রসারণে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা। উত্তর চট্টগ্রাম থেকে নগরীতে প্রবেশের অন্যতম পথ হচ্ছে অক্সিজেন মোড়। যানবাহনের চাপের কারণে এই মোড়ে প্রায় সময় যানজট লেগে থাকে। ফ্লাইওভার নির্মাণ এবংঅক্সিজেন কুয়াইশ সড়ক সম্প্রারণ করা হলে উত্তর চট্টগ্রামসহ পার্বত্য চট্টগ্রামে যাতায়াতের পথ সহজ হবে। এছাড়াও অক্সিজেন মোড়ের দীর্ঘ যানজটথেকে রক্ষা পাবেন যাতায়াতকারীরা। প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, মাস্টারপ্ল্যানে অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়কটি প্রাইমারি সড়ক হিসেবে রয়েছে। প্রায় সাড়ে ৫ কিলোমিটার সড়কটির বর্তমানে কোথাও কোথাও ৪০ থেকে ৬০ ফুট পর্যন্ত রয়েছে।

৯০ ফুট এবং ছয় লেনে উন্নীত করা হবে। মূল সড়কটি হবে সাড়ে পাঁচকিলোমিটারের মতো এবং ফ্লাইওভারসহ সড়কটি প্রায় সাড়ে ৭ কিলোমিটার হবে। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ এবং সড়ক ও জনপদবিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করেই এই প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হবে। বর্তমানে প্রকল্পটির ডিটেইল প্রজেক্ট প্ল্যান (ডিপিপি) তৈরির কাজ চলছে বলেজানান সংশ্লিষ্টরা। ফ্লাইওভারে যোগাযোগ ব্যবস্থা যেভাবে হবে: বায়েজিদ মোড় থেকে ফ্লাইওভারের একটি র‌্যাম্প হাটহাজারী সড়ক ও আরেকটি র‌্যাম্প কুয়াইশ সড়কের দিকে যাবে। হাটহাজারী সড়ক থেকে ফ্লাইওভারের একটি র‌্যাম্প বায়েজিদ ও আরেকটি র‌্যাম্পমুরাদপুরের দিকে যাবে। কুয়াইশ থেকে একটি র‌্যাম্প বায়েজিদের দিকে যাবে। সিডিএ চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. নুরুল করিম বলেন, নগরীর অক্সিজেন মোড় এলাকার যানজট কমাতে সেখানে একটি ফ্লাইওভার নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি অক্সিজেন থেকে কুয়াইশ পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৫ কিলোমিটার সড়ক সম্প্রসারণ করে ছয় লেন করা হবে। জনগুরুত্বের কথা বিবেচনা করে এই প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। বর্তমানে প্রকল্পেরডিটেইল প্রজেক্ট প্ল্যান (ডিপিপি) তৈরির কাজ চলমান রয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ১১ জুলাই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। ২০২৪ সালের আগস্টের শেষে পরীক্ষামূলকভাবে যান চলাচল শুরু হয়। ৪ হাজার ২৯৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে চলতি বছরের ৩ জানুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে টোল আদায়ের মাধ্যমে যানবাহন চলাচল শুরু হয়। বায়েজিদ মোড় থেকে ফ্লাইওভারের একটি র‌্যাম্প হাটহাজারী সড়ক ও আরেকটি র‌্যাম্প কুয়াইশ সড়কের দিকে যাবে। হাটহাজারী সড়ক থেকে ফ্লাইওভারের একটি র‌্যাম্প বায়েজিদ ও আরেকটি র‌্যাম্প মুরাদপুরের দিকে যাবে। কুয়াইশ থেকে একটি র‌্যাম্প বায়েজিদের দিকে যাবে।

জানতে চাইলে সিডিএ চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. নুরুল করিম জানান, নগরীর অক্সিজেন মোড় এলাকার যানজট কমাতে সেখানে একটি ফ্লাইওভার নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি অক্সিজেন থেকে কুয়াইশ পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৫ কিলোমিটার সড়ক সম্প্রসারণ করে ছয় লেন করা হবে। জনগুরুত্বের কথা বিবেচনা করে এই প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। বর্তমানে প্রকল্পের ডিটেইল প্রজেক্ট প্ল্যান (ডিপিপি) তৈরির কাজ চলমান। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ১১ জুলাই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। ২০২৪ সালের আগস্টের শেষে পরীক্ষামূলকভাবে যান চলাচল শুরু হয়। ৪ হাজার ২৯৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে চলতি বছরের ৩ জানুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে টোল আদায়ের মাধ্যমে যানবাহন চলাচল শুরু হয়।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত