ঢাকা রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ | বেটা ভার্সন

সুফিকোষ

খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (রহ.)-এর অমৃত বাণী

খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (রহ.)-এর অমৃত বাণী

১) নিজে বাঁচা অতি সহজ, কিন্তু অপরকে বাঁচানো বড় কঠিন।

২) অশ্রু মূল্যবান বস্তু, অশ্রু দিয়ে খোদার দরগাহে ক্ষমা ভিক্ষা করিও।

৩) যে মহব্বতকে এখতিয়ার করেছে, সে-ই ধন্য হয়েছে।

৪) কর্তব্যপরায়ণ থাকিয়া কর্তৃপক্ষের সন্তুষ্টি সাধনে যত্নবান থাকিবে।

৫) নিজেকে বড় মনে করা মহাপাপ।

৬) যেখানে মহব্বত নাই, সেখানে আমিও নাই।

৭) অহংকারকে বেড়ির মধ্যে আসিতে দেবে না।

৮) অহমিকা, রিয়া, হিংসা ও বিদ্বেষ বর্জন করিবে।

৯) সমাজ ও মাতৃভূমির গরিমা রক্ষা করতে হবে।

১০) আশ্রিত জনের অন্তরে ব্যথা দেবে না।

১১) কুচিন্তা হইতে, কুপুস্তক হইতে দূরে থাকিবে।

১২) সুমিষ্ট ব্যবহার দ্বারা কাজ আদায় করা বুদ্ধিমানের কাজ।

১৩) খোদার ওপর মহব্বত যতই ঘনীভূত হয়, ইবাদতে ততই তৃপ্তিবোধ হয়।

১৪) আমিত্বকে বিনষ্ট করা অতি কঠিন।

১৫) কামিনী-কাঞ্চন খোদার দান, খোদা নহে।

১৬) যে নিজে অন্ধ, অপরকেও অন্ধকারে রাখিতে চায়।

১৭) কুচিন্তায় রিপুগুলো পুষ্ট হয়, আর আত্মার ক্ষতি হয়।

১৮) ভাব কুৎসিত হইলে ভাষা কলুষিত হয়, ভাব পবিত্র হইলে ভাষা পরিপুষ্ট হয়।

১৯) কেবল অপরের মুখাপেক্ষী হইয়া কোনো সমাজ সম্মানের অধিকারী হয় নাই।

২০) মনুষ্যত্ব লাভ শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য।

২১) সকল শিক্ষার উদ্দেশ্য অন্তর্নিহিত শক্তির বিকাশ ও পুষ্টি।

২২) জনসাধারণের অজ্ঞানান্ধকার বিদূরিত করিতে হইলে সম্যকরূপে শিক্ষা বিস্তার প্রয়োজন।

২৩) শিক্ষার দ্বারা জ্ঞান ও চৈতন্যের বিকাশ হয়।

২৪) জাতির প্রধান সম্প্রদায়গুলো সমভাবে উন্নত না হইলে জাতীয় জীবন সুগঠিত হইতে পারে না।

২৫) শিক্ষা ত্রিবিধ : শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক।

২৬) বিলাসিতা ও অহংকার বান্দার পরম শত্রু।

২৭) যে শরিয়ত জাগতিক প্রীতি ও সহানুভূতি শিক্ষা দেয় না, সে শরিয়ত অসম্পূর্ণ।

২৮) ধর্মগ্রন্থের ভাষা এবং মাতৃভাষা শিক্ষা করা অপরিহার্য।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত