ঢাকা শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ৬ আষাঢ় ১৪৩২ | বেটা ভার্সন

জ্বালানি রূপান্তরের প্রতিবেদন তৈরিতে আছে নানা চ্যালেঞ্জ

জ্বালানি রূপান্তরের প্রতিবেদন তৈরিতে আছে নানা চ্যালেঞ্জ

জ্বালানি রূপান্তরের বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরিতে তথ্যের অপ্রতুলতা থেকে শুরু করে আছে নানা চ্যালেঞ্জ। পর্যাপ্ত জনবল কিংবা ডেটা অ্যানালাইসিস করার মতো সক্ষমতা না থাকায় এক্ষেত্রে গণমাধ্যম পিছিয়ে আছে। তবে অতীতের অনেক কিছুই ধীরে ধীরে পরিবর্তন হয়ে নতুন নতুন সুযোগ তৈরি করছে। গতকাল শনিবার রাজধানীর ওয়াইডব্লিউসিএ মিলনায়তনে মিডিয়া রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট ইনেশিয়েটিভ (এমআরডিআই) আয়োজিত ‘জ্বালানি রূপান্তরে সংবাদমাধ্যম এবং নাগরিক সমাজের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা। জ্বালানি রূপান্তরের বিষয়টিকে জনআলোচনার কেন্দ্রে নিয়ে আসার মাধ্যমে এ বিষয়ে টেকসই পরিবর্তনের উদ্দেশ্যে সংবাদমাধ্যম এবং নাগরিক সমাজের যৌথ ভূমিকা কেমন হতে পারে, তা নিয়ে এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনায় সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, মিডিয়া রিপোর্টিং হচ্ছে ইনপুট, এরপর যে আউটকাম কী হচ্ছে, এর ফলে কী নীতিমালা পরিবর্তন হয়েছে, নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রমোশন অনেক করে ফেলতে পেরেছি?

আমার মনে হয়, ইমপ্যাক্টের জায়গাটি আমাদের ভাবা দরকার। তার মানে এই নয় যে, আমি ভুল। তাহলে এখানে মেজর চ্যালেঞ্জ কোথায়, যেখানে আমরা বড় আকারে কাজ কেউ এখনও করিনি। সিভিল সোসাইটি ও মিডিয়া কেউ করে নাই। সেটা হচ্ছে প্রতিষ্ঠান। আমরা যা করছি সবই হচ্ছে বিদ্যমান প্রতিষ্ঠান ঠিক রেখে তার ভেতরে পরিবর্তন আনার কথা বলছি। এটা সম্ভব না। এভাবে কিন্তু নবায়নযোগ্য জ্বালানিকে প্রমোট করা যাবে না।

সুতরাং, আগামিতে আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক জায়গায় ধীরে ধীরে কাজ করার জায়গা আছে। কারণ একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান কর্মকর্তার পদে যিনি বসে আছেন, তার কি আসলেই সেই যোগ্যতা আছে, সেই প্রশ্ন তোলা উচিত।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত