দুনিয়া ও আখেরাতে নিজের মনখুশি ও চিত্তসুখ লাভের একটি উপায় অন্যের মুখে হাসি ফোটানো বা অন্যের মনে খুশির সঞ্চার করা। মানুষ যত বদান্যতা প্রদর্শন করে, তার সুখ ও আনন্দও তত বাড়ে। সে যেমন কর্ম করে, তেমন ফলই বয়ে আনে। উত্তম কাজের প্রতিদান উত্তম ছাড়া আর কী। সুন্দর কথাগুলো বলেন, রাজধানীর দনিয়ায় অবস্থিত ইম্পেরিয়াল রয়েল হসপিটাল লি. এর চেয়ারম্যান ডা. মাশিয়াত ফারুক তুষার। তিনি বলেন, অন্যের মুখে হাসি ফোটানোর আরেকটি উপায়- হাদিয়া বিনিময় করা। আল্লাহর বান্দারা, উপহার ভালোবাসা টেনে আনে, সৌহার্দ্য মজবুত করে, অন্তর আকর্ষণ করে এবং মনের হিংসা-বিদ্বেষ দূর করে। নবী (সা.) এর সুন্নত ছিল, তিনি হাদিয়া দিতেন এবং হাদিয়া কবুল করতেন। আনন্দিত হওয়া এবং আনন্দিত করা আল্লাহর একটি গুণ। পাঠকপ্রিয় জাতীয় দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশের লেখক-পাঠক-শুভানুধ্যায়ীদের সংগঠন আলোকিত বন্ধু ফোরামের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে মানবিক ডাক্তার মাশিয়াত ফারুক তুষার বলেন, একজন মানুষের সুস্থতা মহান আল্লাহ পাকের পক্ষ থেকে অনেক বড় নিয়ামত। সেই নিয়ামত অর্জন করাটা মহান রবের পূর্ণ অনুগ্রহ। তিনি বলেন ,আমি চেষ্টা করি কোন পরিবার যেনো অর্থের কারণে সেবা থেকে বঞ্চিত না হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই রয়েল পরিবার চেষ্টা করে যাচ্ছে সত্যিকারের সেবা দেয়া। ডা. মাশিয়াত ফারুক তুষার বলেন, বিগত করোনাকালীন সময়ে অনেক চিকিৎসক যখন রোগী দেখা বন্ধ রেখেছেন। তখনো রয়েল হসপিটাল দিন-রাত মানুষকে খুব কাছ থেকে সেবা দিয়েছেন। অনেক দরিদ্র পরিবারের নিশ্চিত স্বাস্থ্য সেবার কেন্দ্র হিসেবে রয়েল হসপিটালের প্রশংসা এখন তৃণমূলপর্যায়ে ব্যাপক। রয়েল হসপিটালের সেবার মানের দিক থেকে আপোষহীনভাবে এগিয়ে চলছে। ডা. মাশিয়াত ফারুক তুষার বলেন, প্রতিদিন গড়ে ৩ শতাধিক রোগী আমি ব্যক্তিগত ভাবে সেবা দিয়ে থাকি, রোগীকে সামর্থ্যর সবটুকু দিয়ে সেবা দেই। উল্লেখ্য এই যে, আলোকিত বন্ধু ফোরামের মাধ্যমেও অসংখ্য দরিদ্র পরিবার রয়েল হসপিটাল থেকে বিনামূল্য সেবা গ্রহণ করেন।