মুন্সীগঞ্জে পরিবেশের ছাড়পত্র, ইট প্রস্তুতের লাইসেন্স এবং মাটি সংগ্রহের লাইসেন্স না থাকায় ৫ ইটভাটাকে ২৬ লাখ টাকা অর্থদণ্ড আরোপ করেন চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আওতাধীন পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট ও সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইফতি হাসান ইমরান ও শহিদুল ইসলাম। গতকাল রোববার বেলা ২টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত সিরাজদিখান উপজেলার আকবরনগর গ্রামে অভিযান পরিচালনা করে পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট পরিচালিত মোবাইল কোর্ট। এ সময় মেসার্স আব্দুল্লাহ ট্রেডার্স ব্রিকসকে ৬ লাখ টাকা, মেসার্স নুর ব্রিকস ম্যানুফ্যাকচারিং, বিসমিল্লাহ ব্রিকস, দেওয়ান ব্রিকস, মেসার্স ন্যাশনাল ব্রিকস প্রত্যেককে ৫ লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড মোট ২৬ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড আরোপ করেন। এছাড়া ২টি ইটভাটার ম্যানেজারকে অর্থদণ্ডের টাকা পরিশোধ না করায় জেলে পাঠিয়েছেন পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট ও সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইফতি হাসান ইমরান এবং ১টি ইটভাটার ম্যানেজারকে অর্থদণ্ডের টাকা পরিশোধ না করায় জেলে পাঠিয়েছেন পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট ও সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম।অভিযানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তরের সিনিয়র কেমিস্ট সানোয়ার হোসেন ও মুন্সীগঞ্জ পুলিশের একটি বিশেষ ফোর্স।