* শিক্ষার দ্বারা জ্ঞান ও চৈতন্যের বিকাশ হয় এবং ইহা কুসংস্কারকে বহুল অংশে বিলুপ্ত করে। * নীতিশিক্ষা ও ধর্ম্মতত্ত্ব পরস্পর সংলগ্ন। তোমাদের কর্ম্ম হবে চরিত্র, আর তোমাদের অসি হবে বিবেক। * কেবল নিজে বাঁচলে চলবে না, অপরকেও বাঁচাতে হবে। * মিশনের প্রধান উদ্দেশ্য নিজের খোদীকে দূর করত খোদাতে আত্মসমর্পণ। * ঈমান একটি শক্তি বিশেষ এবং শরিয়ত উহার ফল স্বরূপ। * প্রকৃতি আশেকের শিক্ষা ক্ষেত্র। * মানসিক শিক্ষার সহিত আধ্যাত্মিক শিক্ষাও আবশ্যক। * যাঁহার আমিত্ব-জ্ঞান যত প্রবল, তিনি অপরকে তত তুচ্ছ মনে করেন। * মছিবতকে মঙ্গলপ্রসূ মনে করিবে। * অপরের জন্য একাধারে যে কষ্ট সহ্য করে, তাহার স্থান অতি উচ্চ। * সুযোগের জন্য প্রতীক্ষা না করিয়া, সুযোগ পয়দা করিয়া লইবে। * পরমাত্মা-জ্ঞানের তিনটি সোপান চিত্তশুদ্ধি, প্রেমোদ্ভাস ও সাযুয্যলাভ। * সাংসারিক মায়া অত্যধিক হলে আমাদের জীবন-তরণী ডুবতে থাকে। * পরীক্ষাই কৃতকার্যতার অগ্রদূত। * অভাব মোচনের জন্য পরিমিত উপার্জনের চেষ্টা করা কর্তব্য। * ধনের অপরিমিত লিপ্সা মানুষের ঈমানকে বিনষ্ট করে। * প্রকৃতপক্ষে বিপদণ্ডআপদ আল্লাহর করুণা-মূলক শাসন। * যাহারা পাপকে লঘু মনে করে, তাহাদের পাপ মার্জিত হয় না। * দুইটি বস্তু মানুষকে বিনাশ করে সম্মানের লিপ্সা ও দরিদ্রতার ভয়। * বিজ্ঞান স্রষ্টার অস্তিত্ব প্রমাণ করে। * ধনের কার্পণ্য করাও যেমন দোষণীয়, ধনকে অযথা লুটানও সেইরূপ দোষণীয়। * মাতৃভাষাতে যতই অধিকার জন্মিবে, শিক্ষার ততই পূর্ণতা হইবে। * মুছলিম বলিতে ত্যাগী মানব বুঝায়। * সাহিত্য সকল সভ্য জাতিরই সাধারণ সম্পত্তি। * সুনীতি অর্জ্জন এক দিনের কার্য্য নহে, উহা অভ্যাসের ফল। * শিক্ষার দ্বারা জ্ঞান ও চরিত্রের বিকাশ হয়। * প্রত্যেকের বিবেক সৎ অসৎ নির্দেশ করে। * ক্ষমাশীলের পুরস্কার প্রভুত। * আমি ঋণকে বড়ই ভয় করি। উহাতে মনের শান্তি নষ্ট করে। * কেবল টাকা রোজগার করাই জীবনের উদ্দেশ্য নহে। ধন ভীষণ পরীক্ষার বস্তু। * ইহলোক ও পরলোক বিভিন্ন নহে একই লোকের ক্রমিক প্রসার। * প্রতিদিন শয়নকালে খতিয়ে দেখবে, কতটি প্রাণীকে সন্তুষ্ট করিতে পারিয়াছ। * যতই তুমি নিজকে নত করবে, ততই খোদা তোমাকে উন্নত করতে থাকবেন।
(উল্লেখ্য, লেখকের বানান হুবহু রাখা হয়েছে।)