‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’, স্লোগানে দেশে শুরু হয়েছে তারুণ্যের উৎসব। সেই উৎসবের জোয়ারে শামিল হতে প্রতিযোগিতা, ডিসপ্লে ও র্যালির মতো বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে তায়কোয়ান্দো ফেডারেশন। ২৪ জানুয়ারি থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি ১৬ দিন পর্যন্ত ছয়টি কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে চলবে তায়কোয়ান্দোকাদের তারুণ্যের উৎসব। ২৪-২৫ জানুয়ারি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের জিমন্যাশিয়ামে চারশ’ ছেলে ও মেয়ে তায়কোয়ান্দোকাদের অংশগ্রহন অনুষ্ঠিত হবে একটি টুর্নামেন্ট। পরদিন ৫০ জন ডিসপ্লে ক্রিয়েটরদের অংশগ্রহণে হবে ‘তারুণ্যের উৎসব তায়কোয়ান্দো ডিসপ্লে’। ৩১ জানুয়ারি ফেডারেশনের কার্যালয় থেকে শাহবাগ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে তারুণ্যের উৎসব র্যালি। অংশ নেবেন তিনশ’ ক্রীড়াবিদ। ৭ ফেব্রুয়ারি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের জিমন্যাশিয়ামে শুরু হবে দুই দিনব্যাপী তারুণ্যের উৎসব জাতীয় স্কুল চ্যাম্পিয়নশিপের খেলা। যেখানে অংশ নেবে প্রায় আটশ’ খুদে তায়কোয়ান্দোকা।
একই সময়ে বিশ্বের দীর্ঘতম সমূদ্র সৈকত কক্সবাজারের বিচে হবে র্যালি এবং কক্সবাজার জেলা জিমন্যাশিয়ামে শুরু হবে দুই দিনব্যাপী শিশু-কিশোর তায়কোয়ান্দো প্রতিযোগিতা। যেখানে অংশ নেবে বিভিন্ন স্কুলের প্রায় তিনশ’ খুদে খেলোয়াড়। ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল ইসলাম রানা বলেন, ‘সরকার ঘোষিত তারুণ্যের উৎসবকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে আমরা ছয় দিনব্যাপী ছয়টি কার্যক্রম পরিচালনা করব ঢাকা ও কক্সবাজারে। যার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকবে প্রায় দুই থেকে আড়াই হাজার সিনিয়র ও জুনিয়র তায়কোয়ান্দোকারা।’