শেরপুর জেলার নকলা থানায় অবৈধভাবে জমি বেদখল করেছে বলে অভিযোগ করেন ইশিবপুর গ্রামের মৃত ঈমান আলীর ছেলে শরিফ উদ্দিন। নকলা থানাধীন তারাকান্দা বাজারে গত সোমবার এক সংবাদ সম্মেলন করেন, সংবাদ সম্মেলনে শরিফ উদ্দিন বলেন, নকলা থানার বিমলদী তারাকান্দা মৌজার চার রাস্তা মোড়ে রেকর্ডিও আব্দুল মজিদের ছেলে হায়দার আলীর কাছ থেকে তারাকান্দা মৌজার ৮৫নং দাগে ৯৩ শতক জমির কাতে ২৩ শতক জমি ক্রয় করে তাহাতে কয়েকটি হাফ বিল্ডিং ঘড় উঠিয়ে ভাড়া দেই। কিছু দিন পর আমার কিডনি বিকল হলে তা প্রতিস্থাপনের জন্য ১৯ শতক জমি ঘড়সহ বিক্রি করি বাকি ৪ শতক জমিতে একটি হাফ বিল্ডিং রুমসহ ভাড়া দেয়া থাকে। আমি আমার চিকিৎসার জন্য ইন্ডিয়াতে থাকা অবস্থায় ওই এলাকারি ছফির উদ্দিন এক ভুয়া জমি দাতা বানিয়ে ৪ শতক জমি তার নামে রেজিষ্ট্রি করে নেয়। জাল রেজিস্ট্রি করার পর আমার ভাড়াটিয়া জিল্লুর রহমানসহ ২ জন ভাড়াটিয়াকে মধ্য রাতে দোকান থেকে জোরপূর্বক বের করে দেয় ছফির মিয়ার দল এবং জোরপূর্বক তারা আমার হাফ বিল্ডিং রুম দখলে নেয়। আমি আমার ঘরে প্রবেশ করতে চাইলে ছফির মিয়া আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়।